Bangla Blogs

একনজরে বঙ্গবন্ধুর প্রসিদ্ধ ৫০ টি স্মরণীয় উক্তি

(১) “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!” (২) “দেশ থেকে সর্বপ্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করব।” (৩) “আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবাতে পারবে না।” (৪) “সমস্ত সরকারী কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন।” (৫) …

একনজরে বঙ্গবন্ধুর প্রসিদ্ধ ৫০ টি স্মরণীয় উক্তি Read More »

একনজরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তিদের ২০ টি উক্তি

(১) “শেখ মুজিব নিহত হওয়ার খবরে আমি মর্মাহত। তিনি একজন মহান নেতা ছিলেন। তাঁর অনন্য সাধারণ সাহসিকতা এশিয়া ও আফ্রিকার জনগণের জন্য প্রেরণাদায়ক ছিল।”→ ইন্দিরা গান্ধী (২) “আমি হিমালয় দেখিনি, কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব ও সাহসিকতায় তিনি হিমালয়ের মতো।”→ ফিদেল ক্যাস্ত্রো (৩) “যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরি মেঘনা বহমান ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ …

একনজরে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তিদের ২০ টি উক্তি Read More »

এক নজরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

(১) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন: ★ ইংরেজি: ১৭ মার্চ, ১৯২০ সালে (মঙ্গলবার) রাত ৮ ঘটিকার সময়। ★ বাংলা : ০৪ চৈত্র, ১৩২৬ বঙ্গাব্দ। ★ আরবি : ২৭ জামাদিউস সানী, ১৩৩৮ হিজরি। ★ বঙ্গবন্ধু জন্মগ্রহণ করেন → তৎকালীন ফরিদপুর জেলায়। ★ বঙ্গবন্ধুর জন্মগ্রহণ করেন → বর্তমান গোপালগঞ্জ জেলায়। ★ গ্রাম: টুঙ্গীপাড়া, ইউনিয়ন : পাটগাতী। …

এক নজরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান Read More »

একনজরে আবহাওয়ার সতর্ক সংকেতসমূহ

ঘূর্ণিঝড়ের সময় আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া সমুদ্রবন্দরের ক্ষেত্রে ১১টি এবং নদীবন্দরের ক্ষেত্রে ৪টি সংকেত নির্ধারিত আছে। এসব সংকেত সমুদ্রবন্দর ও নদীবন্দরের ক্ষেত্রে ভিন্ন বার্তা বহন করে।
চলুন জেনে নিই আবহাওয়া সতর্কবার্তায় কোন সংকেত দ্বারা কী বুঝায়।

একনজরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিগণের তালিকা

একনজরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিগণের তালিকা: ০১। শেখ মুজিবুর রহমান : ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ থেকে ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ মোট ২৭০ দিন। ০২। সৈয়দ নজরুল ইসলাম : ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ থেকে ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ মোট ২৭০ দিন। (ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির) ০৩। আবু সাঈদ চৌধুরী : ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর ১৯৭৩ মোট ১ বছর, ৩৪৬ দিন। ০৪। মোহাম্মদউল্লাহ …

একনজরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিগণের তালিকা Read More »

এক নজরে নিত্য পুরুষবাচক শব্দ

সংজ্ঞা (১) : নির্দিষ্ট কিছু শব্দ আছে যা স্ত্রীবাচক হয় না। এগুলো শুধু পুরুষবাচক অর্থে ব্যবহৃত হয়, এদের বলা হয় নিত্য পুরুষবাচক শব্দ। সংজ্ঞা (২) : যে সকল পুরুষবাচক শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না তাদের নিত্য পুরুষবাচক শব্দ বলে।  যেমন- রাষ্ট্রপতি, বিচারপতি, সেনাপতি, দলপতি,  কবিরাজ, কাজী, কাপুরুষ, ঢাকী, ঢাকি, কৃতদার, অকৃতদার, বামুন, পুরোহিত, জামাতা, কুস্তিগীর, যোদ্ধা …

এক নজরে নিত্য পুরুষবাচক শব্দ Read More »

একনজরে মৌলিক শব্দ

একনজরে মৌলিক শব্দ।

মৌলিক শব্দ:যে সব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আর কোন শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। অর্থাৎ, যে সব শব্দকে ভাঙলে আর কোন অর্থসঙ্গতিপূর্ণ শব্দ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। মৌলিক শব্দের আরেকটি বোধগম্য সংজ্ঞা হলো- মৌলিক শব্দ: যেসব শব্দকে ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না এবং যার সঙ্গে কোনো প্রত্যয়, বিভক্তি বা …

একনজরে মৌলিক শব্দ। Read More »

একনজরে পর্তুগিজ শব্দ

একনজরে পর্তুগিজ শব্দ

পর্তুগিজ শব্দ: কেদারা,কেরানি,কামরা,কাপ্তান, কামান,সাবান,কার্তুজ,কম্পাস,কর্নেল,জানালা,গামলা, বেহালা,চাবি,আলমারি,আলপিন,আলকাতরা,সায়া, কামিজ,সালোয়ার,তোয়ালে,ফিতা,বালতি,বোতল, বোতাম,পাউরুটি,পাদ্রি,পালকি,পাতিহাঁস,পিপা,পিরিচ, কপি(বাঁধাকপি),কাজু,আম,আনারস,আতা,পেঁপে, পেয়ারা,জাম্বুরা,চা,চুনা,লেবু,লিচু,আলু,বাদাম,মরিচ, সাগু,গির্জা,আয়া,ক্রুশ,মর্মর,যিশু,ইংরেজ,খ্রিস্টান, তামাক,বারান্দা,নিলাম,ফালতু,মিস্ত্রি,ইস্ত্রি, নোঙর,বয়া(জাহাজের),বয়াম,বোমা,গুদাম, ইস্পাত,মাস্তুল,পেরেক,জুয়া,বুরুশ,রশিদ,টাংকি,বাসন, ফর্মা,তাঁবু,খ্রিস্টাব্দ,ছাপ, নিলাম,ঝড়,পিন,বর্গা, ভাতা, ভাপ, মাদি,মেজ, লস্কর, লণ্ঠন, সিপাহি,ডাকাত।

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি।

নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি:কতকগুলি ব‍্যঞ্জন‌সন্ধি সূত্র অনুসারে হয় না। এই রূপ সন্ধিকে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি বলা হয়। নিচের সন্ধিগুলি নিপাতনে সিদ্ধ।এই গুলো মুখস্থ রাখুন ঠোঁটের আগায়। হরি+চন্দ্র = হরিশ্চন্দ্র পতৎ+অঞ্জলি = পতঞ্জলি বন+পতি = বনস্পতি তৎ+কর = তস্কর দিব্+লোক = দ‍্যুলোক আ+চর্য = আশ্চর্য বৃহৎ+পতি = বৃহস্পতি এক+দশ = একাদশ পর+পর = পরস্পর গাে+ অক্ষ = …

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি। Read More »

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাস

একনজরে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাস।

নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি সমাস : যে বহুব্রীহি সমাস কোন নিয়মের অধীনে নয় তাকে নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি বলা হয়। যেমন:- দু দিকে অপ যার = দ্বীপ। অন্তর্গত অপ যার = অন্তরীপ। নরাকারের পশু যে = নরপশু। জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্মৃত। পণ্ডিত হয়েও যে মূর্খ= পণ্ডিতমূর্খ।

একনজরে নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ

একনজরে নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ

সংজ্ঞা: যে শব্দ গুলোর কোন পুরুষ বাচক রূপ নেই সেগুলোকে নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ বলা হয়। নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: সতীন, সপত্নী, সৎমা, সধবা, বিধবা, বিমাতা, এয়ো, দাই, দাইমা, ডাইনি, পেতনি, বাইজি, শাঁখিনী, শাঁখচুন্নি, অর্ধাঙ্গিনী, কলঙ্কিনী,পোয়াতি, ললনা, অঙ্গনা, অন্তঃসত্ত্বা, সুজলা, সুফলা, সজনী,অসূর্যস্পর্শা, অরক্ষণীয়া, কুলটা, রূপসী, ধনি, প্রথমা, ষোড়শী, চতুর্দশী ইত্যাদি।

একনজরে নিত্য সমাস

একনজরে নিত্য সমাস।

নিত্য সমাস:যে সমাসের ব্যাসবাক্য হয় না, কিংবা ব্যাসবাক্য করতে গেলে অন্য পদের সাহায্য নিতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে।(অর্থাৎ,যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকে বলে নিত্য সমাস। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়।) যেমন: অন্য দেশ = দেশান্তর অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর অন্য ধর্ম …

একনজরে নিত্য সমাস। Read More »

একনজরে উপপদ তৎপুরুষ সমাস

★★ উপপদ তৎপুরুষ সমাসের বৈশিষ্ট্য: উপপদ তৎপুরুষ সমাসের পূর্বপদটি বিশেষ্য ও পরপদটি কৃদন্ত পদ হয়। কৃদন্ত পদকে ক্রিয়াবাচক পদ‌ও বলা হয়। ★★ কৃদন্ত পদ কাকে বলে? কৃদন্ত শব্দের অর্থ হল কৃৎ অন্তে যার; অর্থাৎ, যার শেষে কৃৎ প্রত্যয় আছে। কৃৎ+অন্ত= কৃদন্ত। আমরা জানি, যে প্রত্যয়গুলি ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে শব্দ গঠন করে তাদের কৃৎ প্রত্যয় …

একনজরে উপপদ তৎপুরুষ সমাস Read More »

একনজরে অপাদান কারক

একনজরে অপাদান কারক।

অপাদান কারক: যা থেকে কিছু উৎপন্ন,চলিত, নির্গত, নিঃসৃত, উত্থিত, পতিত,বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে।  ★এই কারক নির্ণয়ের সূত্র: বাক্যানুসারে ‘কি থেকে’ বা ‘কিসের থেকে’ প্রশ্ন সাপক্ষে যদি উত্তর পাওয়া যায়, তবে তা অপাদান কারক হিসাবে বিবেচিত হবে। ★অপাদান কারক থেকে কোন …

একনজরে অপাদান কারক। Read More »

একনজরে ” ধ্বনিতত্ত্ব”।

(১) ভাষার মূল উপাদান হচ্ছে ধ্বনি। (২) ভাষার ক্ষুদ্রতম একক ধ্বনি। (৩) ধ্বনি উচ্চারণে মানব শরীরের যেসব প্রত্যঙ্গ জড়িত সেগুলোকে একত্রে বাগযন্ত্র বলে। (৪) স্বরযন্ত্র মানবদেহে শব্দ উৎপন্ন করে। (৫) বর্ণ হচ্ছে ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক। (৬) মাত্রার উপর ভিত্তি করে বর্ণ তিন প্রকার। যথা- মাত্রাহীন বর্ণ, অর্ধমাত্রার বর্ণ, পূর্ণমাত্রার বর্ণ। (৭) পূর্ণমাত্রার বর্ণ- ৩২ টি। …

একনজরে ” ধ্বনিতত্ত্ব”। Read More »

এক নজরে বাংলা সাহিত্যের কনফিউশন বিষয়

একনজরে বাংলা সাহিত্যের কনফিউশন বিষয়

বাংলা সাহিত্যে একই নামের কিছু সাহিত্যকর্ম যা সব সময়ই কনফিউশন তৈরি করে তাই এগুলো ভালোভাবে মনে রাখা প্রয়োজন। ★★একাত্তরের দিনগুলি (ডায়েরি)- জাহানারা ইমাম। ★★একাত্তরের ডায়েরি (স্মৃতিকথা)- বেগম সুফিয়া কামাল। ★★ একাত্তরের নিশান- রাবেয়া খাতুন। ★★ একাত্তরের বর্ণমালা- এম. আর. আখতার মুকুল। ★★ একাত্তরের কথামালা – বেগম নূরজাহান। ★★একাত্তরের রণাঙ্গন- শামসুল হুদা চৌধুরী। ★★একাত্তরের বিজয় গাঁথা- …

একনজরে বাংলা সাহিত্যের কনফিউশন বিষয় Read More »

একনজরে বাংলা সাহিত্যে যত জনক

একনজরে বাংলা সাহিত্যে যত জনক

(১) বাংলা গদ্যের জনক→ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। (২) আধুনিক বাংলা কবিতার জনক→ মাইকেল মধুসূদন দত্ত। (৩) বাংলা উপন্যাসের জনক→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। (৪) আধুনিক বাংলা উপন্যাসের জনক→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। (৫) আধুনিক বাংলা নাটকের জনক→ মাইকেল মধুসূদন দত্ত। (৬) বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক→ কাজী নজরুল ইসলাম। (৭) বাংলা চলচ্চিত্রের জনক→ হীরালাল সেন। (উপমহাদেশের চলচ্চিত্রেরও জনক হীরালাল সেন) (৮) …

একনজরে বাংলা সাহিত্যে যত জনক Read More »

এক নজরে বাংলা ভাষার ইতিহাসে যা কিছু প্রথম

একনজরে বাংলা ভাষার ইতিহাসে যা কিছু প্রথম

(১) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম গ্রন্থ- চর্যাপদ (রচনাকাল-৬৫০-১২০০)। (২) বাংলা সাহিত্যে প্রাচীন যুগের প্রথম কবি- লুইপা। (৩) বাংলা সাহিত্যে মধ্য যুগের প্রথম কবি- বড়ু চণ্ডীদাস। (৪) বাংলা সাহিত্যের প্রথম রাজধানী বা কেন্দ্রবিন্দু ছিল- আরাকান রাজসভা বা রোসাঙ্গ রাজসভা। (৫) বাংলা ভাষায় লৌকিক কাহিনির প্রথম রচয়িতা- দৌলত কাজী। (৬) বাংলা ভাষায় চলিত রীতিতে লেখা প্রথম গ্রন্থ …

একনজরে বাংলা ভাষার ইতিহাসে যা কিছু প্রথম Read More »

একনজরে পূর্তি উদযাপনের বিভিন্ন পরিভাষা

একনজরে পূর্তি উদযাপনের বিভিন্ন পরিভাষা

পূর্তি উদযাপনের বিভিন্ন পরিভাষা: ২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয়- রজত জয়ন্তী। ৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয়- সুবর্ণ জয়ন্তী। ৬০ বছর পূর্তিকে বলা হয়- হীরক জয়ন্তী। ৭৫ বছর পূর্তিকে বলা হয়- প্লাটিনাম জয়ন্তী। ১০০ বছ পূর্তিকে বলা হয়- শতবর্ষ। ১৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয়- সার্ধশত বর্ষ। ২০০ বছর পূর্তিকে বলা হয়- দ্বি-শত বর্ষ।

একনজরে চর্যাপদের খুঁটিনাটি

একনজরে চর্যাপদের খুঁটিনাটি

(১) বাংলা ভাষার বা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন – চর্যাপদ। (২) চর্যাপদ আবিষ্কার করেন- মহামহােপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। (৩)  চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়– ১৯০৭ সালে নেপালের রাজ দরবারের পুঁথিশালা থেকে। (৪) চর্যাপদ প্রথম প্রকাশিত হয়– ১৯১৬ সালে। (৫) প্রথম প্রকাশের সময় চর্যাপদের নাম ছিল- ‘হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষার বৌদ্ধগান ও দোহা।’ (৬) চর্যাপদের রচিয়তারা ছিলেন- বৌদ্ধ ধর্মালম্বী। …

একনজরে চর্যাপদের খুঁটিনাটি Read More »

Shopping Cart
error: Content is protected !!